দপ্তরের বারান্দায় শ্যামনগর উপজেলা ‘সৈনিক লীগ’-এর সভাপতিকে সিগারেট ফুঁকতে নিষেধ করায় তিনি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে পিটিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুর ১২টার দিকে ‘সৈনিক লীগ’-এর সভাপতি সাইফুল ইসলাম তাঁর চার সহযোগীকে নিয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কক্ষের সামনে যান। একপর্যায়ে তিনি বন্ধুদের নিয়ে সিগারেট টানতে টানতে কর্মকর্তার কক্ষের দিকে অশোভনভাবে ধোঁয়া ছাড়তে থাকেন। শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল কালাম রফিকুজ্জামান পিয়ন পাঠিয়ে আড়ালে গিয়ে ধূমপান নাকরার অনুরোধ জানান ওই নেতাকে। সৈনিক লীগ নেতা খেপে শিক্ষা কর্মকর্তাকে গালিগালাজ শুরু করলে দুজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে ওই কর্মকর্তাকে কিলঘুষি মারেন সাইফুল। এ সময় কর্মকর্তাকে উদ্ধারে এগিয়ে আসা লিয়াকত আলী, শাহাবুদ্দিন, গোলাম রব্বানী ও মইজবিল নামের চারজনও সৈনিক লীগ নেতার হামলায় আহত হন। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল কালাম জানান, তাঁর কক্ষের সামনে সিগারেট টানতে নিষেধ করায় সৈনিক লীগ নেতা তাঁকে মারধর করেন।
সাইফুল ইসলাম বলেন, তিনি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কক্ষের সামনে দাঁড়িয়ে সিগারেট টানছিলেন। তখন ওই কর্মকর্তা তাঁর সঙ্গে অশোভন আচরণ করেন। জরিমানার হুমকিসহ ওই কর্মকর্তা তাঁর পোশাক ধরেও টান দেন। এ সময় ধস্তাধস্তি হয়। তবে কর্মকর্তাকে পেটানোর অভিযোগ অস্বীকার করেন তিনি।
শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কাজী জামালউদ্দিন জানান, তিনি ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছিলেন। তবে এ নিয়ে থানায় কেউ অভিযোগ করেননি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাববীর আহমদ জানান, বিষয়টি স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাদের জানানো হয়েছে। তাঁরা নিষ্পত্তি না করলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে পরামর্শ করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুর ১২টার দিকে ‘সৈনিক লীগ’-এর সভাপতি সাইফুল ইসলাম তাঁর চার সহযোগীকে নিয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কক্ষের সামনে যান। একপর্যায়ে তিনি বন্ধুদের নিয়ে সিগারেট টানতে টানতে কর্মকর্তার কক্ষের দিকে অশোভনভাবে ধোঁয়া ছাড়তে থাকেন। শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল কালাম রফিকুজ্জামান পিয়ন পাঠিয়ে আড়ালে গিয়ে ধূমপান নাকরার অনুরোধ জানান ওই নেতাকে। সৈনিক লীগ নেতা খেপে শিক্ষা কর্মকর্তাকে গালিগালাজ শুরু করলে দুজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে ওই কর্মকর্তাকে কিলঘুষি মারেন সাইফুল। এ সময় কর্মকর্তাকে উদ্ধারে এগিয়ে আসা লিয়াকত আলী, শাহাবুদ্দিন, গোলাম রব্বানী ও মইজবিল নামের চারজনও সৈনিক লীগ নেতার হামলায় আহত হন। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল কালাম জানান, তাঁর কক্ষের সামনে সিগারেট টানতে নিষেধ করায় সৈনিক লীগ নেতা তাঁকে মারধর করেন।
সাইফুল ইসলাম বলেন, তিনি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কক্ষের সামনে দাঁড়িয়ে সিগারেট টানছিলেন। তখন ওই কর্মকর্তা তাঁর সঙ্গে অশোভন আচরণ করেন। জরিমানার হুমকিসহ ওই কর্মকর্তা তাঁর পোশাক ধরেও টান দেন। এ সময় ধস্তাধস্তি হয়। তবে কর্মকর্তাকে পেটানোর অভিযোগ অস্বীকার করেন তিনি।
শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কাজী জামালউদ্দিন জানান, তিনি ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছিলেন। তবে এ নিয়ে থানায় কেউ অভিযোগ করেননি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাববীর আহমদ জানান, বিষয়টি স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাদের জানানো হয়েছে। তাঁরা নিষ্পত্তি না করলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে পরামর্শ করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।




৮:১৪ PM
Akashnill
Posted in:
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন