চুয়াডাঙ্গায় নিজের দাম্পত্য জীবনের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিওচিত্র ধারণ করে তা মুঠোফোনে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে পুলিশ মাসুদ রেজা ওরফে টোকন (২৭) নামে এক তরুণকে আটক করেছে। সদ্য তালাকপ্রাপ্ত স্ত্রীর অভিভাবকদের অভিযোগের ভিত্তিতে মাসুদকে আটক করা হয়। তাঁর বাড়ি দামুড়হুদা উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামে।
পুলিশসহ স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, মাসুদ রেজা আগের স্ত্রী ও সন্তানের কথা গোপন রেখে হরিরামপুর গ্রামের এক মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। প্রেমের পরিণতি বিয়ে পর্যন্তও গড়ায়। তবে সে বিয়ে বেশি দিন টেকেনি। বিষয়টি স্ত্রী-সন্তানদের মধ্যে জানাজানি হলে চার মাসের মাথায় মেয়েটির পরিবারের ইচ্ছায় তাঁদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। এর পর থেকে প্রতিশোধ নিতে মুঠোফোনে ধারণ করে রাখা বৈবাহিক জীবনের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিওচিত্র ছড়িয়ে দিয়ে সাবেক স্ত্রীকে একের পর এক ফোন দেন মাসুদ।
মেয়েটির বাবা পুরো ঘটনা জেলার পুলিশ সুপার শেখ মো. মিজানুর রহমানকে জানান। পুলিশ সুপারের নির্দেশে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল অনুসন্ধানে অভিযোগের সত্যতা পায় ও মাসুদকে আটক করে। তাঁকে জেলা গোয়েন্দা কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
জেলা গোয়েন্দা পুলিশের উপপরিদর্শক জিয়াউর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় মেয়েটির বাবা সোমবার রাতে দামুড়হুদা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ আইনে একটি মামলা করেছেন। মাসুদকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে মঙ্গলবার আদালতে সোপর্দ করা হলে হাকিম তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
পুলিশসহ স্থানীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, মাসুদ রেজা আগের স্ত্রী ও সন্তানের কথা গোপন রেখে হরিরামপুর গ্রামের এক মেয়ের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। প্রেমের পরিণতি বিয়ে পর্যন্তও গড়ায়। তবে সে বিয়ে বেশি দিন টেকেনি। বিষয়টি স্ত্রী-সন্তানদের মধ্যে জানাজানি হলে চার মাসের মাথায় মেয়েটির পরিবারের ইচ্ছায় তাঁদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। এর পর থেকে প্রতিশোধ নিতে মুঠোফোনে ধারণ করে রাখা বৈবাহিক জীবনের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ভিডিওচিত্র ছড়িয়ে দিয়ে সাবেক স্ত্রীকে একের পর এক ফোন দেন মাসুদ।
মেয়েটির বাবা পুরো ঘটনা জেলার পুলিশ সুপার শেখ মো. মিজানুর রহমানকে জানান। পুলিশ সুপারের নির্দেশে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল অনুসন্ধানে অভিযোগের সত্যতা পায় ও মাসুদকে আটক করে। তাঁকে জেলা গোয়েন্দা কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
জেলা গোয়েন্দা পুলিশের উপপরিদর্শক জিয়াউর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় মেয়েটির বাবা সোমবার রাতে দামুড়হুদা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ আইনে একটি মামলা করেছেন। মাসুদকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে মঙ্গলবার আদালতে সোপর্দ করা হলে হাকিম তাঁকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।




১:০৪ PM
Akashnill
Posted in:
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন