পরিতোষ পাল, কলকাতা থেকে : ক্যামেরার সামনে সম্পূর্ণ নগ্ন বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা অভিনেত্রী পাওলি দাম। শরীরে এক টুকরো বস্ত্রও নেই। বিছানায় নগ্ন হয়ে সহ অভিনেতা অনুব্রত-এর সঙ্গে ওরাল সেক্সে মত্ত পাওলি। উপস্থিত ক্যামেরাম্যান ও ছবির পরিচালক। বিছানায় নগ্ন এই দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় নায়িকা পাওলি আপত্তি করেননি । বরং তিনি এই নগ্নতার পক্ষে যুক্তি দেখিয়েছেন। দীর্ঘ চার মিনিট ধরে নিরাবরণ শরীরে পাওলির যৌনলীলার এই দৃশ্যটি রয়েছে শ্রীলঙ্কার পরিচালক বিমুক্তি জয়াসুন্দরের দ্বিভাষিক ছবি (ইংরাজি ও বাংলা) ‘মাসরুম’ বা ‘ছত্রাক’-এ। দৃশ্যটি শেষপর্যন্ত সেনসরে ছাড়পত্র পাবে কিনা সেটা পরের প্রশ্ন। তবে এই নগ্ন দৃশ্যের ক্লিপিংস ইউ টিউবে দেখা যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিতর্কের ঝড় উঠেছে চারদিকে। কোনও বাঙালি নায়িকার এমন সাহসী হয়ে ওঠা টলিউডের ইতিহাসে এর আগে দেখা যায়নি। এমনকি বলিউডে যেখানে অনেক খোলামেলা দৃশ্য দেখানো হয় সেখানেও এমনভাবে নগ্ন হওয়ার নজির নেই। তবে ‘ছত্রাক’ ছবির কার্যনির্বাহী প্রযোজক বাপ্পাদিত্য বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ভারতের অনেক নায়িকারই বিদেশের ছবিতে এ ধরনের নগ্ন হয়ে ছবি করার ভুরি ভুরি উদাহরণ রয়েছে। তবে তিনি মনে করেন, ছবির প্রেক্ষিতের বাইরে গিয়ে একটি দৃশ্য নিয়ে অলোচনা করা অযৌক্তিক। তিনি জানান, কান, টরেন্টো প্রভৃতি চলচ্চিত্র উৎসবে ছবিটি প্রশংসিত হয়েছে। ক্রোয়েশিয়ায় ছবিটি পুরস্কারও পেয়েছে। সেইসঙ্গে তিনি বলেন, এটা বুঝতে হবে যে, ছবিটি তৈরি করেছেন একজন বিদেশী পরিচালক। তাই তিনি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্রের দিকে তাকিয়ে ছবিটি করেছেন। ছবিটিতে যে নগ্ন দৃশ্যটি ধারণ করা হয়েছে তা যে আরোপিত নয় সেটা জানিয়েছেন বাপ্পাদিত্য।
পাওলি যে চরিত্রে অভিনয় করেছেন সেই মেয়েটি থাকে কলকাতায়। আর তার বয়ফ্রেন্ড থাকে দুবাইয়ে। মেয়েটি তাকে মিস করে। আর তাই শারীরিক তাগিদে সে ক্রমশ জড়িয়ে পড়ে আরেকটি ছেলের সঙ্গে। বিছানায় দু’জনের যৌনতার দৃশ্য এসেছে এভাবে। অবশ্য এভাবে নগ্ন হয়ে ছবি করায় কোন আপত্তি দেখছেন না পাওলি স্বয়ং। রাখঢাক না করেই তিনি জানিয়েছেন, ‘হ্যাঁ, ওটা আমিই। কোন বডি ডাবল বা মরফিং নেই। সিনক সাউন্ডে দৃশ্যটি তোলা হয়েছিল’। আর নগ্নতার প্রসঙ্গে পাওলির স্পষ্ট বক্তব্য, ‘যদি বিছানায় যৌনতার সময় আমাদের গায়ে কাপড় না থাকে তবে পর্দায় সেই চরিত্রে অভিনয়ের সময় গায়ে কাপড় রাখতে হবে কেন?
বিদেশী ছবিতে তো এমন কৃত্রিমতা থাকে না’। তবে দৃশ্যটি যে আরোপিত নয় সেটা যেমন পাওলি বলেছেন তেমনি বলেছেন বাপ্পাদিত্যও। পাওলির মতে, এই ছবিটি বাংলা ছবিকে সাবালক হয়ে উঠতে সাহায্য করবে। পাওলি বলেছেন, এখনকার বাংলা ছবি আন্তর্জাতিক স্তরে অনেক পিছিয়ে। বাংলায় বাস্তব সম্মত ভাবনা না ভেবে শুধু দক্ষিণ ভারতের ছবি কপি চলছে। তা থেকে যদি উত্তরণ ঘটে সেটাই বড় প্রাপ্তি বলে জানিয়েছেন পাওলি।
পাওলি যে চরিত্রে অভিনয় করেছেন সেই মেয়েটি থাকে কলকাতায়। আর তার বয়ফ্রেন্ড থাকে দুবাইয়ে। মেয়েটি তাকে মিস করে। আর তাই শারীরিক তাগিদে সে ক্রমশ জড়িয়ে পড়ে আরেকটি ছেলের সঙ্গে। বিছানায় দু’জনের যৌনতার দৃশ্য এসেছে এভাবে। অবশ্য এভাবে নগ্ন হয়ে ছবি করায় কোন আপত্তি দেখছেন না পাওলি স্বয়ং। রাখঢাক না করেই তিনি জানিয়েছেন, ‘হ্যাঁ, ওটা আমিই। কোন বডি ডাবল বা মরফিং নেই। সিনক সাউন্ডে দৃশ্যটি তোলা হয়েছিল’। আর নগ্নতার প্রসঙ্গে পাওলির স্পষ্ট বক্তব্য, ‘যদি বিছানায় যৌনতার সময় আমাদের গায়ে কাপড় না থাকে তবে পর্দায় সেই চরিত্রে অভিনয়ের সময় গায়ে কাপড় রাখতে হবে কেন?
বিদেশী ছবিতে তো এমন কৃত্রিমতা থাকে না’। তবে দৃশ্যটি যে আরোপিত নয় সেটা যেমন পাওলি বলেছেন তেমনি বলেছেন বাপ্পাদিত্যও। পাওলির মতে, এই ছবিটি বাংলা ছবিকে সাবালক হয়ে উঠতে সাহায্য করবে। পাওলি বলেছেন, এখনকার বাংলা ছবি আন্তর্জাতিক স্তরে অনেক পিছিয়ে। বাংলায় বাস্তব সম্মত ভাবনা না ভেবে শুধু দক্ষিণ ভারতের ছবি কপি চলছে। তা থেকে যদি উত্তরণ ঘটে সেটাই বড় প্রাপ্তি বলে জানিয়েছেন পাওলি।




৬:৫১ PM
মম
Posted in:
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন