পারিবারিক বিরোধের জের ধরে টঙ্গীর গাজীপুরা এলাকায় এক নারী খুন হয়েছেন। পুলিশ এ কথা জানিয়েছে।
গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে চাপাতি ও ছুরিকাঘাতের হাত থেকে স্বামী শাহাদাত আলীকে রক্ষা করতে গেলে স্ত্রী কাজী নুরুন্নাহার (৪২) নিহত হন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে কাজী ইমান আলী ও খলিলুর রহমান নামের দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে।
টঙ্গী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবুল বাশার প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে জানান, গত কয়েক দিন আগে ওই এলাকায় কাজী ইমান আলীর ছেলে জাহাঙ্গীর আলমের সঙ্গে তাঁর চাচাতো বোন নুরুন্নাহারের স্বামী শাহাদাত হোসেনের মদ খাওয়া নিয়ে দ্বন্দ্ব হয়। আগে থেকেই তাঁদের মধ্যে পারিবারিক বিরোধ ছিল। এরই জের ধরে গতকাল রাতে জাহাঙ্গীর তাঁর কয়েকজন সঙ্গী নিয়ে শাহাদাতের বাসায় গেলে তাঁদের মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে হাতাহাতি শুরু হলে শাহাদাতের বাসায় বেড়াতে আসা শহীদ মেম্বার বিষয়টি মিটমাট করতে যান। এ সময় জাহাঙ্গীরের ছুরিকাঘাতে শহীদ মেম্বার আহত হন। তাঁকে বাঁচাতে গিয়ে রবিন ও খায়রুল ইসলাম নামের দুজন প্রতিবেশী আহত হন।
এ সময় তাঁদের চিত্কারে নুরুন্নাহার তাঁর স্বামী শাহাদাতকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে তিনি চাপাতি ও ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন। পরে তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজধানীর উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিত্সক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
উপপরিদর্শক আরও জানান, এ ব্যাপারে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে চাপাতি ও ছুরিকাঘাতের হাত থেকে স্বামী শাহাদাত আলীকে রক্ষা করতে গেলে স্ত্রী কাজী নুরুন্নাহার (৪২) নিহত হন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে কাজী ইমান আলী ও খলিলুর রহমান নামের দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে।
টঙ্গী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবুল বাশার প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে জানান, গত কয়েক দিন আগে ওই এলাকায় কাজী ইমান আলীর ছেলে জাহাঙ্গীর আলমের সঙ্গে তাঁর চাচাতো বোন নুরুন্নাহারের স্বামী শাহাদাত হোসেনের মদ খাওয়া নিয়ে দ্বন্দ্ব হয়। আগে থেকেই তাঁদের মধ্যে পারিবারিক বিরোধ ছিল। এরই জের ধরে গতকাল রাতে জাহাঙ্গীর তাঁর কয়েকজন সঙ্গী নিয়ে শাহাদাতের বাসায় গেলে তাঁদের মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে হাতাহাতি শুরু হলে শাহাদাতের বাসায় বেড়াতে আসা শহীদ মেম্বার বিষয়টি মিটমাট করতে যান। এ সময় জাহাঙ্গীরের ছুরিকাঘাতে শহীদ মেম্বার আহত হন। তাঁকে বাঁচাতে গিয়ে রবিন ও খায়রুল ইসলাম নামের দুজন প্রতিবেশী আহত হন।
এ সময় তাঁদের চিত্কারে নুরুন্নাহার তাঁর স্বামী শাহাদাতকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে তিনি চাপাতি ও ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন। পরে তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজধানীর উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিত্সক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
উপপরিদর্শক আরও জানান, এ ব্যাপারে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।




৩:৪৮ PM
Akashnill
Posted in:
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন