টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার ইছাদীঘি গ্রামের ডাবাইলপাড়া এলাকায় গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় আম্বিয়া খাতুন (২০) নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আম্বিয়ার পরিবারের অভিযোগ, প্রতিবেশী লিটন মিয়া ও তাঁর সহযোগীরা আম্বিয়াকে অপহরণের পর ধর্ষণ করেন। পরে হত্যা করে লাশ গাছে ঝুলিয়ে দেন।
লিটনসহ তিনজনকে আসামি করে গতকাল শুক্রবার সখীপুর থানায় হত্যা মামলা করেছেন আম্বিয়ার বাবা আমিনুল ইসলাম। আমিনুল বলেন, পাঁচ-ছয় মাস আগে ইছাদীঘি গ্রামের আরিফুল ইসলামের সঙ্গে আম্বিয়ার বিয়ে হয়। সুখেই কাটছিল তাঁদের সংসার। কিন্তু বিয়ের পর থেকেই প্রতিবেশী লিটন মাঝেমধ্যে আম্বিয়াকে উত্ত্যক্ত করতেন।
সখীপুর থানার পুলিশ ও আম্বিয়ার পরিবারের ভাষ্যমতে, ৮ নভেম্বর লিটন, তাঁর বন্ধু সাইফুল ও রুবেল আম্বিয়াকে অপহরণ করেন। পরে লিটন ইছাদীঘি গ্রামের রফিকুল ইসলামের মুঠোফোনে কল করে আম্বিয়াকে অপহরণের কথা স্বীকার করেন এবং আম্বিয়ার সন্ধান করতে বারণ করেন। রফিকুল বিষয়টি আম্বিয়ার পরিবার ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনকে জানান।
বৃহস্পতিবার রাতে বাবার বাড়ির সামনে কাঁঠালগাছের ডালে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় আম্বিয়ার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ আম্বিয়ার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
আম্বিয়ার বাবা আমিনুল বলেন, ‘লিটন আমার মেয়ের সর্বনাশ করে হত্যা করেছে। আমি তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
আম্বিয়ার স্বামী আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের দাম্পত্য জীবন সুখেই কাটছিল। হঠাৎ করেই শুনি, আমার স্ত্রীকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে। পরে শ্বশুরবাড়ির পাশে লাশ পাওয়া যায়।’
এ ব্যাপারে গজারিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার প্রথম আলোকে বলেন, ‘ঝুলন্ত লাশ দেখে মনে হয়েছে এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। তা ছাড়া অপহরণকারীরা মুঠোফোনে অপহরণের কথা স্বীকার করেছে বলেও লোকজনের কাছ থেকে শুনেছি।’
আম্বিয়া হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সখীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, মামলার এজাহারে ধর্ষণের পর হত্যা লেখা হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলেই বোঝা যাবে আসল রহস্য। তার পরও মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের জোর চেষ্টা চলছে।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিউদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, এটি অবশ্যই একটি হত্যাকাণ্ড। কারণ মেয়েটিকে তিন দিন আগেই দুর্বৃত্তরা অপহরণ করেছিল।
আম্বিয়ার পরিবারের অভিযোগ, প্রতিবেশী লিটন মিয়া ও তাঁর সহযোগীরা আম্বিয়াকে অপহরণের পর ধর্ষণ করেন। পরে হত্যা করে লাশ গাছে ঝুলিয়ে দেন।
লিটনসহ তিনজনকে আসামি করে গতকাল শুক্রবার সখীপুর থানায় হত্যা মামলা করেছেন আম্বিয়ার বাবা আমিনুল ইসলাম। আমিনুল বলেন, পাঁচ-ছয় মাস আগে ইছাদীঘি গ্রামের আরিফুল ইসলামের সঙ্গে আম্বিয়ার বিয়ে হয়। সুখেই কাটছিল তাঁদের সংসার। কিন্তু বিয়ের পর থেকেই প্রতিবেশী লিটন মাঝেমধ্যে আম্বিয়াকে উত্ত্যক্ত করতেন।
সখীপুর থানার পুলিশ ও আম্বিয়ার পরিবারের ভাষ্যমতে, ৮ নভেম্বর লিটন, তাঁর বন্ধু সাইফুল ও রুবেল আম্বিয়াকে অপহরণ করেন। পরে লিটন ইছাদীঘি গ্রামের রফিকুল ইসলামের মুঠোফোনে কল করে আম্বিয়াকে অপহরণের কথা স্বীকার করেন এবং আম্বিয়ার সন্ধান করতে বারণ করেন। রফিকুল বিষয়টি আম্বিয়ার পরিবার ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনকে জানান।
বৃহস্পতিবার রাতে বাবার বাড়ির সামনে কাঁঠালগাছের ডালে গলায় ওড়না পেঁচানো অবস্থায় আম্বিয়ার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ আম্বিয়ার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
আম্বিয়ার বাবা আমিনুল বলেন, ‘লিটন আমার মেয়ের সর্বনাশ করে হত্যা করেছে। আমি তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
আম্বিয়ার স্বামী আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের দাম্পত্য জীবন সুখেই কাটছিল। হঠাৎ করেই শুনি, আমার স্ত্রীকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে। পরে শ্বশুরবাড়ির পাশে লাশ পাওয়া যায়।’
এ ব্যাপারে গজারিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার প্রথম আলোকে বলেন, ‘ঝুলন্ত লাশ দেখে মনে হয়েছে এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। তা ছাড়া অপহরণকারীরা মুঠোফোনে অপহরণের কথা স্বীকার করেছে বলেও লোকজনের কাছ থেকে শুনেছি।’
আম্বিয়া হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সখীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, মামলার এজাহারে ধর্ষণের পর হত্যা লেখা হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলেই বোঝা যাবে আসল রহস্য। তার পরও মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের জোর চেষ্টা চলছে।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিউদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, এটি অবশ্যই একটি হত্যাকাণ্ড। কারণ মেয়েটিকে তিন দিন আগেই দুর্বৃত্তরা অপহরণ করেছিল।




১০:৪১ AM
Akashnill
Posted in:
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন