পিরোজপুর শহরের বসন্তপুল এলাকায় গত শুক্রবার জমি দখল করতে গিয়ে ছাত্রলীগের এক নেতার নেতৃত্বে দুর্বৃত্তরা এক কলেজছাত্রীর শ্লীলতাহানি করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় আরও চারজনকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত করা হয়। আহত ব্যক্তিদের পিরোজপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল শনিবার এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পিরোজপুর পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী শেখ বাদশার বসন্তপুল এলাকার বাড়ির পেছনের একখণ্ড জমি নিয়ে তাঁর সঙ্গে একই এলাকার ব্যবসায়ী দুলাল তালুকদারের বিরোধ চলে আসছে। এ নিয়ে আদালতে মামলা চলছে। তবে এই জায়গা বর্তমানে লিয়াকত আলীর দখলে রয়েছে। তিনি সেখানে আশ্রিত হিসেবে এক ব্যক্তি (৭০) ও তাঁর পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন।
ওই শ্রমজীবীর এক ছেলে অভিযোগ করেন, শুক্রবার বেলা আড়াইটার দিকে সদর থানা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সাজ্জাদুর করিম মিথুনের নেতৃত্বে ২০-২৫ জনের একটি সন্ত্রাসী দল দা, চায়নিজ কুড়াল ও রড নিয়ে তাঁদের বাড়িতে হামলা চালায়। সন্ত্রাসীরা তাঁকেসহ তাঁর তিন বোন ও এক ভাইকে পিটিয়ে জখম করে। তিনি অভিযোগ করেন, এ সময় মিথুনসহ চার-পাঁচজন তাঁর কলেজপড়ুয়া এক বোনকে ঘরের মধ্যে আটকে ধর্ষণ করে। পরে তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে কথা বলতে সাজ্জাদুর করিম মিথুনের সঙ্গে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
শ্রমজীবীর ওই ছেলে আরও অভিযোগ করেন, এ ঘটনায় গতকাল তিনি থানায় মামলা করতে গেলে প্রথমে পুলিশ মামলা নেয়নি। পরে ভাঙচুর ও শ্লীলতাহানির অভিযোগে মামলা রেকর্ড করে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, পিরোজপুর পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী শেখ বাদশার বসন্তপুল এলাকার বাড়ির পেছনের একখণ্ড জমি নিয়ে তাঁর সঙ্গে একই এলাকার ব্যবসায়ী দুলাল তালুকদারের বিরোধ চলে আসছে। এ নিয়ে আদালতে মামলা চলছে। তবে এই জায়গা বর্তমানে লিয়াকত আলীর দখলে রয়েছে। তিনি সেখানে আশ্রিত হিসেবে এক ব্যক্তি (৭০) ও তাঁর পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন।
ওই শ্রমজীবীর এক ছেলে অভিযোগ করেন, শুক্রবার বেলা আড়াইটার দিকে সদর থানা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক সাজ্জাদুর করিম মিথুনের নেতৃত্বে ২০-২৫ জনের একটি সন্ত্রাসী দল দা, চায়নিজ কুড়াল ও রড নিয়ে তাঁদের বাড়িতে হামলা চালায়। সন্ত্রাসীরা তাঁকেসহ তাঁর তিন বোন ও এক ভাইকে পিটিয়ে জখম করে। তিনি অভিযোগ করেন, এ সময় মিথুনসহ চার-পাঁচজন তাঁর কলেজপড়ুয়া এক বোনকে ঘরের মধ্যে আটকে ধর্ষণ করে। পরে তাঁকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এ ব্যাপারে কথা বলতে সাজ্জাদুর করিম মিথুনের সঙ্গে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
শ্রমজীবীর ওই ছেলে আরও অভিযোগ করেন, এ ঘটনায় গতকাল তিনি থানায় মামলা করতে গেলে প্রথমে পুলিশ মামলা নেয়নি। পরে ভাঙচুর ও শ্লীলতাহানির অভিযোগে মামলা রেকর্ড করে পুলিশ।




৪:৫৬ PM
মম
Posted in:
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন