নাটোরের লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ কেন্দ্র স্থাপনের ২০ বছরেও বিদ্যুৎ-সংযোগ মেলেনি। স্বাস্থ্যকেন্দ্রের জনবল পাঁচজন থাকার কথা থাকলেও কর্মরত আছেন দুজন। অব্যবস্থাপনা ও অবহেলায় স্বাস্থ্যকেন্দ্রটি নিজেই রুগ্ণ হয়ে পড়েছে।
১৯৯১ সালে স্বাস্থ্যকেন্দ্র নির্মাণের সময় পানি সরবরাহের জন্য বৈদ্যুতিক পাম্প ও ওয়্যারিংয়ের কাজ সম্পন্ন করা হয়। কিন্তু ২০ বছর পেরিয়ে গেলেও বিদ্যুৎ-সংযোগ পাওয়া যায়নি। বিদ্যুৎ-সংযোগ না থাকায় আধুনিক চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সাধারণ মানুষ।
ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ কেন্দ্রের জনবল কাঠামোতে একজন উপসহকারী কমিউনিটি চিকিৎসা কর্মকর্তা, একজন পরিবারকল্যাণ পরিদর্শক, একজন নিরাপত্তা প্রহরী, একজন ফার্মাসিস্ট ও একজন আয়ার পদ রয়েছে। কিন্তু স্বাস্থ্যকেন্দ্রটিতে বর্তমানে একজন উপসহকারী কমিউনিটি চিকিৎসা কর্মকর্তা ও একজন পরিবারকল্যাণ পরিদর্শক কর্মরত আছেন।
কেন্দ্রের উপসহকারী কমিউনিটি চিকিৎসা কর্মকর্তা অজয় কুমার সরকার বলেন, ‘আমি ও পরিবারকল্যাণ পরিদর্শক আক্তার বানু দুজন মিলে যতটা সম্ভব এলাকার রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করি। নিরাপত্তা প্রহরীর দায়িত্বে থাকা জাকির হোসেনকে প্রেষণে সাত মাস আগে অন্যত্র নেওয়া হয়েছে। ছয় বছর ধরে আয়ার পদ খালি রয়েছে। আর জন্মলগ্ন থেকেই ফার্মাসিস্ট পদ শূন্য রয়েছে।’ তিনি জানান, ২০০৯ সালের ১৪ অক্টোবর আবেদন করা হলেও বিদ্যুৎ-সংযোগ পাওয়া যায়নি।
নাটোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ লালপুর আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী মারফত হোসেন জানান, ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রের বিদ্যুৎ-সংযোগের জন্য আবেদন করা হলেও সংযোগ ফি পরিশোধ করা হয়নি। আজ (গতকাল রোববার) ওই টাকা জমা দেওয়া হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া হবে।
প্রথম আলো
১৯৯১ সালে স্বাস্থ্যকেন্দ্র নির্মাণের সময় পানি সরবরাহের জন্য বৈদ্যুতিক পাম্প ও ওয়্যারিংয়ের কাজ সম্পন্ন করা হয়। কিন্তু ২০ বছর পেরিয়ে গেলেও বিদ্যুৎ-সংযোগ পাওয়া যায়নি। বিদ্যুৎ-সংযোগ না থাকায় আধুনিক চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সাধারণ মানুষ।
ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ কেন্দ্রের জনবল কাঠামোতে একজন উপসহকারী কমিউনিটি চিকিৎসা কর্মকর্তা, একজন পরিবারকল্যাণ পরিদর্শক, একজন নিরাপত্তা প্রহরী, একজন ফার্মাসিস্ট ও একজন আয়ার পদ রয়েছে। কিন্তু স্বাস্থ্যকেন্দ্রটিতে বর্তমানে একজন উপসহকারী কমিউনিটি চিকিৎসা কর্মকর্তা ও একজন পরিবারকল্যাণ পরিদর্শক কর্মরত আছেন।
কেন্দ্রের উপসহকারী কমিউনিটি চিকিৎসা কর্মকর্তা অজয় কুমার সরকার বলেন, ‘আমি ও পরিবারকল্যাণ পরিদর্শক আক্তার বানু দুজন মিলে যতটা সম্ভব এলাকার রোগীদের চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করি। নিরাপত্তা প্রহরীর দায়িত্বে থাকা জাকির হোসেনকে প্রেষণে সাত মাস আগে অন্যত্র নেওয়া হয়েছে। ছয় বছর ধরে আয়ার পদ খালি রয়েছে। আর জন্মলগ্ন থেকেই ফার্মাসিস্ট পদ শূন্য রয়েছে।’ তিনি জানান, ২০০৯ সালের ১৪ অক্টোবর আবেদন করা হলেও বিদ্যুৎ-সংযোগ পাওয়া যায়নি।
নাটোর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ লালপুর আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপসহকারী প্রকৌশলী মারফত হোসেন জানান, ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রের বিদ্যুৎ-সংযোগের জন্য আবেদন করা হলেও সংযোগ ফি পরিশোধ করা হয়নি। আজ (গতকাল রোববার) ওই টাকা জমা দেওয়া হয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব বিদ্যুৎ-সংযোগ দেওয়া হবে।
প্রথম আলো




১১:৫৫ AM
Akashnill
Posted in:
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন