![]() |
এ ঘটনায় দ্বীপটির আতঙ্কিত অভিবাসীরা নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে বাড়ি-ঘর ছেড়ে গেছে বলে শুক্রবার একজন সরকারি কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
দেশটির জাতীয় দুর্যোগ সংস্থার মুখপাত্র সুতোপো পুরো নুগরোহো বলেন, "অগ্ন্যুৎপাতের ফলে এর আশেপাশে থাকা বনাঞ্চল পুড়ে গেছে।"
এখনো পর্যন্ত এতে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায় নি বলে নুগরোহো জানান।
বৃহস্পতিবার দিবাগত মধ্যরাতের ঠিক আগে প্রথম আগ্নেগিরিটি থেকে অগ্ন্যুপাত শুরু হয়। এ সময় ছাইমেঘ ৫ হাজার ২শ' ফুটেরও বেশি উঁচুতে উঠে যায় বলে জানা গেছে। স্থানীয় অধিবাসীরা এরপরই বাড়ি-ঘর ছেড়ে পালাতে থাকে।
নুগরোহো জানান, সরকারের পক্ষ থেকে এসব শরণার্থীদের মাস্ক ও তাঁবু সরবরাহ করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে উদ্বাস্তুরা নিকটবর্তী একটি স্কুল ভবনে আশ্রয় নিয়ে আছে।
ওই অঞ্চলে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি সরকারের পক্ষ থেকে আগ্নেয়গিরির আশপাশের সাড়ে ৩ কিলোমিটার এলাকা থেকে ২৮ হাজার অধিবাসীকে সরিয়ে নেওয়ারও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
প্রাদেশিক রাজধানী মানাদোর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
বিশ্বের চতুর্থ জনবহুল দেশ ইন্দোনেশিয়া প্রায়ই ভূমিকম্প, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, সুনামি ও বন্যার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার হয়।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটক




২:৩২ PM
Akashnill

Posted in:
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন