রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলার স্বরুপারচক ও কদমতলী মৌজার মাঝখানে ২০০ মিটার কাঁচা রাস্তা। এর দুই পাশে পাকা সড়ক। একটু বৃষ্টি হলে এই রাস্তায় পানি জমে যায়। তখন এলাকাবাসীকে প্রায় দেড় কিলোমিটার ঘুরে যাতায়াত করতে হয়।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, দৌলতদিয়া-খুলনা মহাসড়কের গোয়ালন্দ উপজেলার জমিদার ব্রিজ থেকে কয়েক শ গজ পরই ছোটভাকলা ইউনিয়নের স্বরুপারচক মৌজা। এই মৌজার সড়কের সবটুকুই পাকা। অথচ জমিদার ব্রিজ থেকে সোজা কদমতলী মৌজার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মাঝামাঝি ২০০ মিটার কাঁচা রাস্তা আছে। একটু বৃষ্টি হলে রাস্তা কাদাপানিতে একাকার হয়ে যায়। অনেক দিন ধরে পানি জমে থাকায় রাস্তার বিভিন্ন স্থানে গর্ত হয়ে যায়। তখন এ সড়ক দিয়ে কোনো সাইকেল, রিকশা-ভ্যান তো দূরের কথা, হেঁটেও যাওয়া যায় না।
নলডুবি গ্রামের শাহজাহান শেখ বলেন, ‘মাত্র এক মিনিটের রাস্তা পার হতে এখন আমাদের প্রায় দেড় কিলোমিটার পথ ঘুরতে হয়। আমাদের এই কষ্ট দেখার যেন কেউই নেই।’
ছোটভাকলা ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. মোমিনুল ইসলাম বলেন, ওই রাস্তা পাকা করার বিষয়টি উপজেলার মাসিক সমন্বয় কমিটির সভায় বেশ কয়েকবার উত্থাপন করা হয়েছিল। এমনকি রাজবাড়ী-১ আসনের সাংসদের কাছেও সমস্যাটি জানানো হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো কিছুই হয়নি। উপজেলার নলডুবি, স্বরুপারচক, কদমতলী, ভাগলপুরসহ পাঁচ-ছয়টি মৌজার দুই হাজার মানুষ প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করেন।
ছোটভাকলা ইউপির চেয়ারম্যান মো. আমজাদ হোসেন বলেন, ‘ওই এলাকার কয়েক হাজার মানুষ রাস্তাটি পাকা না হওয়ায় প্রতিদিন দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। আমি স্থানীয় সাংসদকে বলে এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছি।’
উপজেলা প্রকৌশলী মো. শামছুল হক মোল্লা বলেন, গোয়ালন্দ পৌরসভার বাইরে ২ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার রাস্তা পাকাকরণের কাজ চলছে। অসম্পূর্ণ আরও প্রায় দেড় কিলোমিটার রাস্তার সঙ্গে ওই ২০০ মিটার সংযুক্ত করে পাকা সড়ক নির্মাণের একটি প্রকল্প প্রস্তাব ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, দৌলতদিয়া-খুলনা মহাসড়কের গোয়ালন্দ উপজেলার জমিদার ব্রিজ থেকে কয়েক শ গজ পরই ছোটভাকলা ইউনিয়নের স্বরুপারচক মৌজা। এই মৌজার সড়কের সবটুকুই পাকা। অথচ জমিদার ব্রিজ থেকে সোজা কদমতলী মৌজার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মাঝামাঝি ২০০ মিটার কাঁচা রাস্তা আছে। একটু বৃষ্টি হলে রাস্তা কাদাপানিতে একাকার হয়ে যায়। অনেক দিন ধরে পানি জমে থাকায় রাস্তার বিভিন্ন স্থানে গর্ত হয়ে যায়। তখন এ সড়ক দিয়ে কোনো সাইকেল, রিকশা-ভ্যান তো দূরের কথা, হেঁটেও যাওয়া যায় না।
নলডুবি গ্রামের শাহজাহান শেখ বলেন, ‘মাত্র এক মিনিটের রাস্তা পার হতে এখন আমাদের প্রায় দেড় কিলোমিটার পথ ঘুরতে হয়। আমাদের এই কষ্ট দেখার যেন কেউই নেই।’
ছোটভাকলা ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. মোমিনুল ইসলাম বলেন, ওই রাস্তা পাকা করার বিষয়টি উপজেলার মাসিক সমন্বয় কমিটির সভায় বেশ কয়েকবার উত্থাপন করা হয়েছিল। এমনকি রাজবাড়ী-১ আসনের সাংসদের কাছেও সমস্যাটি জানানো হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো কিছুই হয়নি। উপজেলার নলডুবি, স্বরুপারচক, কদমতলী, ভাগলপুরসহ পাঁচ-ছয়টি মৌজার দুই হাজার মানুষ প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করেন।
ছোটভাকলা ইউপির চেয়ারম্যান মো. আমজাদ হোসেন বলেন, ‘ওই এলাকার কয়েক হাজার মানুষ রাস্তাটি পাকা না হওয়ায় প্রতিদিন দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। আমি স্থানীয় সাংসদকে বলে এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণের সর্বাত্মক চেষ্টা চালাচ্ছি।’
উপজেলা প্রকৌশলী মো. শামছুল হক মোল্লা বলেন, গোয়ালন্দ পৌরসভার বাইরে ২ দশমিক ৭৫ কিলোমিটার রাস্তা পাকাকরণের কাজ চলছে। অসম্পূর্ণ আরও প্রায় দেড় কিলোমিটার রাস্তার সঙ্গে ওই ২০০ মিটার সংযুক্ত করে পাকা সড়ক নির্মাণের একটি প্রকল্প প্রস্তাব ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে।




২:২৮ PM
Akashnill
Posted in:
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন