সামান্য একটু বৃষ্টি হলেই মাঠটি পানি আর কাদায় একাকার হয়ে যায়। তাই এবার বর্ষাকাল শুরু হওয়ার পর থেকেই শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা করতে পারছে না। বিদ্যালয়টি রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ উপজেলায়। এর নাম চর বালিয়াকান্দি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিদ্যালয়ের সামনে একটি বড় মাঠ আছে। উঁচু-নিচু থাকায় মাঠটিতে বৃষ্টি হলেই পানি জমে থাকে। দেখলে মনে হবে, কোনো নর্দমায় পানি জমে আছে।
বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সোহেল রানা, রায়হান ইসলাম ও মুদাব্বিরুল ইসলাম জানায়, কাদা ও পানি থাকায় তারা মাঠে খেলাধুলা করতে পারে না। মাঠে নামলে কাদা লেগে জামাকাপড় নষ্ট হয়ে যায়। এসব সমস্যার কারণে সহজেই কেউ মাঠে নামতে চায় না। অনেক সময় মাঠের পাশ দিয়ে স্কুলে যাতায়াত করতে গিয়ে কেউ কেউ পা পিছলে পড়ে গিয়ে ব্যথা পায়।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলাম বলেন, পুরো বৃষ্টির মৌসুমে মাঠ তলিয়ে যাওয়ায় বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা করতে পারে না। বিষয়টি তিনি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে জানিয়েছেন। এই মাঠ সংস্কারের জন্য কিছু বরাদ্দও এসেছে।
বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. আনিছুর রহমান জানান, বিদ্যালয়ের মাঠ সংস্কারের জন্য ত্রাণ ও পুনর্বাসন শাখা থেকে এক টন গম বরাদ্দ পাওয়া গেছে। কিন্তু এ বরাদ্দ দিয়ে কাজ শেষ করা সম্ভব হবে না।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিদ্যালয়ের সামনে একটি বড় মাঠ আছে। উঁচু-নিচু থাকায় মাঠটিতে বৃষ্টি হলেই পানি জমে থাকে। দেখলে মনে হবে, কোনো নর্দমায় পানি জমে আছে।
বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সোহেল রানা, রায়হান ইসলাম ও মুদাব্বিরুল ইসলাম জানায়, কাদা ও পানি থাকায় তারা মাঠে খেলাধুলা করতে পারে না। মাঠে নামলে কাদা লেগে জামাকাপড় নষ্ট হয়ে যায়। এসব সমস্যার কারণে সহজেই কেউ মাঠে নামতে চায় না। অনেক সময় মাঠের পাশ দিয়ে স্কুলে যাতায়াত করতে গিয়ে কেউ কেউ পা পিছলে পড়ে গিয়ে ব্যথা পায়।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নজরুল ইসলাম বলেন, পুরো বৃষ্টির মৌসুমে মাঠ তলিয়ে যাওয়ায় বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা করতে পারে না। বিষয়টি তিনি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে জানিয়েছেন। এই মাঠ সংস্কারের জন্য কিছু বরাদ্দও এসেছে।
বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. আনিছুর রহমান জানান, বিদ্যালয়ের মাঠ সংস্কারের জন্য ত্রাণ ও পুনর্বাসন শাখা থেকে এক টন গম বরাদ্দ পাওয়া গেছে। কিন্তু এ বরাদ্দ দিয়ে কাজ শেষ করা সম্ভব হবে না।
প্রথম আলো




১২:৩১ PM
Akashnill
Posted in:
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন